‘পদ্মা সেতুর খুব একটা অগ্রগতি নেই’
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পদ্মা বহুমুখী সেতুর খুব একটা অগ্রগতি নেই। শুধুমাত্র সেনাবাহিনীকে স্থানীয় পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, জাজিরা পয়েন্টে সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। প্রয়োজনীয় লোকবল এবং যন্ত্রপাতির যোগান দেয়া হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যেই মাওয়া পয়েন্টের সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
মঙ্গলবার সকালে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই কথাগুলো বলেন।
যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের ২১টি সড়কের অবস্থা খারাপ। শান্তি চুক্তির আওতায় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে এসব সড়ক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হলেও এসব সড়কের অবস্থা বেহাল বলে অভিযোগ করেন তিনি।
পার্বত্য সড়ক মেরামতকরণ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, পার্বত্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাছে থাকা সড়কগুলো যোগাযোগ মন্ত্রণালয় নিতে আগ্রহী। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ ডিসেম্বর আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সভায় তিন পার্বত্য জেলার সড়কগুলো এবং বিআরটিএর জেলা অফিসসমূহ জেলা পরিষদের কাছে ১ জুলাই থেকে হস্তান্তরিত হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৭ ফেব্রুয়ারি একটি চুক্তির খসড়া পাঠায়। যা ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাই কাজ শেষ করা হয়েছে। এখন আনুষ্ঠানিক চুক্তি করতে হবে।
পদ্মা সেতু বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, সেতুর জন্য মূল অবকাঠামো নির্মাণে ৩টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনেছে এবং ১১টি প্রতিষ্ঠান পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পেতে দরপত্র কিনেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই কারিগরি কমিটি যাচই-বাছাই কাজ শেষে করবে।
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পদ্মা বহুমুখী সেতুর খুব একটা অগ্রগতি নেই। শুধুমাত্র সেনাবাহিনীকে স্থানীয় পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, জাজিরা পয়েন্টে সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। প্রয়োজনীয় লোকবল এবং যন্ত্রপাতির যোগান দেয়া হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যেই মাওয়া পয়েন্টের সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
মঙ্গলবার সকালে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই কথাগুলো বলেন।
যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের ২১টি সড়কের অবস্থা খারাপ। শান্তি চুক্তির আওতায় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে এসব সড়ক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হলেও এসব সড়কের অবস্থা বেহাল বলে অভিযোগ করেন তিনি।
পার্বত্য সড়ক মেরামতকরণ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, পার্বত্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাছে থাকা সড়কগুলো যোগাযোগ মন্ত্রণালয় নিতে আগ্রহী। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ ডিসেম্বর আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সভায় তিন পার্বত্য জেলার সড়কগুলো এবং বিআরটিএর জেলা অফিসসমূহ জেলা পরিষদের কাছে ১ জুলাই থেকে হস্তান্তরিত হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৭ ফেব্রুয়ারি একটি চুক্তির খসড়া পাঠায়। যা ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাই কাজ শেষ করা হয়েছে। এখন আনুষ্ঠানিক চুক্তি করতে হবে।
পদ্মা সেতু বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, সেতুর জন্য মূল অবকাঠামো নির্মাণে ৩টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনেছে এবং ১১টি প্রতিষ্ঠান পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পেতে দরপত্র কিনেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই কারিগরি কমিটি যাচই-বাছাই কাজ শেষে করবে।
No comments:
Post a Comment